1. admin@tassnewz.com : admin :
  2. tassnewz@gmail.com : Emon Dustidar : Emon Dustidar
যত উজান হোক, নৌকা এগিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা - Tass Newz a });
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ১০:২৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ বোর্ড :
৯ প্রকল্প অনুমোদন একনেকে রাজস্থলীতে ৪র্থ পর্যায়ে ১৫ টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান উবাচ মারমা বাড়লো হজের নিবন্ধনের সময়, হজের খরচ কমলো ১১৭২৫ টাকা, স্থানীয় বাজারকে পুনরুজ্জীবিত করার পাশাপাশি নতুন বাজার খুঁজতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ- প্রধানমন্ত্রীর চিনির দাম ৫ টাকা কমবে রোজার প্রথম সপ্তাহে : বাণিজ্যমন্ত্রী মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ আরাভ খানের বিরুদ্ধে : আইজিপি জাল নোট নিয়ে রমজানে সতর্কতা সৌন্দর্যহানীকর ব্যবসা রাজশাহী নগরীর দুপাশের ফুটপাতজুড়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হতে পারেন ৬৫ প্রশিক্ষণার্থী পেলেন লক্ষ্য একাডেমি অ্যাওয়ার্ড আজ বিশ্ব ঘুম দিবস মা ও শিশু হাসপাতাল হবে প্রতি জেলায় : স্বাস্থ্যমন্ত্রী চেকে অতিরিক্ত সংখ্যা বসিয়ে ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ রমজান আসছে বাড়ছে রেমিট্যান্স ব্যাংক লেনদেন রমজানে আড়াইটা পর্যন্ত চলবে সাফিউস সামি আলমগীর এফবিসিসিআই বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২২ শতাংশ সন্তুষ্ট নন দ্রব্যমূল্যের পরিসংখ্যানের মানে গ্যাসবোমা যেন সিলিন্ডার শেরাটনে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত সভা
FLASH :

  মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাজ নিউজ এরসকল গ্রাহক,পাঠক,সাংবাদিককমকর্তাকমচারি,ক্যবল অপারেটরওয়াইফাই অপারেটরনেটওয়ার্ক অপরেটরসহ বিজ্ঞাপন দাতাদের জানাই শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ Welcome To Our News site.. .R You Join  Our Tassnewz Team Member pls Send your photo with cv and send email tassnewz@gmail.com // Tst : Transmission System Test . Test On AiR, Test Air Signal  

যত উজান হোক, নৌকা এগিয়ে যাবে: শেখ হাসিনা

TassNewzDask
  • প্রকাশিত : রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৩১ বার পঠিত
71217
10 / 100

রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) কালশী মোড় বালুর মাঠে আয়োজিত কালশী ফ্লাইওভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।নৌকা মার্কা স্বাধীনতা এনেছে, নৌকা মার্কায় যত উন্নয়ন দিয়েছে, সামনেও যত উজান ঠেলে হোক, নৌকা মার্কা এগিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

71217

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে। অনেক সংগ্রামের পথ বেয়ে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছি। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় আছি বলেই উন্নয়ন করতে পেরেছি। আর আগামীর বাংলাদেশ হবে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ। আমরা সম্মানের সঙ্গে বিশ্বে মাথা উঁচু করে চলতে চাই। কারো কাছে হাত পাতবো না। এজন্য সামনে যে খাদ্য সংকট আছে, সেজন্য ফসল উৎপাদন করেন। নিজেদের চাহিদা পূরণ করবো। দরকার হলে অন্যদের সহযোগিতা করবো।

শেখ হাসিনা বলেন, কেউ যদি ভোট চুরি করে, এদেশের মানুষ মেনে নেয় না। ৯৬ সালে কিন্তু ১৫ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ভোট চুরি করেছিল। পরে জনগণের আন্দোলনের ফলে খালেদা জিয়া পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিল। এরপর ২০০১ সালে দুর্নীতি আর জঙ্গিবাদে বাংলাদেশের মর্যাদা ধূলিসাৎ করেছে। ২০০৮ এর নির্বাচনে তারা ৩০০ সিটের মধ্যে মাত্র ৩০ সিটি পেয়েছে। আর আমরা মানুষের মন জয় করে তাদের ভোটে ক্ষমতায় এসেছি। মানুষের ভোট ও সমর্থনের মর্যাদাও রেখেছি।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে দেশে ও দেশের বাইরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছি। এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। নৌকা মার্কা স্বাধীনতা এনেছে, নৌকা মার্কায় যত উন্নয়ন দিয়েছে, সামনেও যত উজান ঠেলে হোক, নৌকা মার্কা এগিয়ে যাবে।

সরকারপ্রধান বলেন, বিএনপি অনেক কথা বলে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে তারা তো পেয়েছিল মাত্র ২৯টি সিট, আর একটা উপ-নির্বাচনে। মোট ৩০০ সিটের মধ্যে মাত্র ৩০টা সিট পেয়েছিল তারা। কাজেই আমরা দেশের উন্নয়ন করে মানুষের আস্থা, বিশ্বাস অর্জন করেই জনগণের ভোটেই বার বার সরকারে এসেছি। এখন যতই এই ব্যাপারে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করুক, আমরা জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি। আর সেটা করতে পেরেছি বলেই আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। আজ বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা আছে, কেউ আর বাংলাদেশকে হেয় করতে পারবে না। নিচু চোখে দেখতে পারবে না। এখন বিদেশে বাংলাদেশের মানুষকে সমীহ করে। কারণ, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।

সরকারপ্রধান বলেন, বাংলাদেশ আর পেছনের দিকে ফিরে তাকাবে না, কারও মুখাপেক্ষী হবে না। আমরা নিজের ক্ষেতের ফসল ফলাব, নিজের দেশকে উন্নত করব। কারও কাছে হাত পেতে চলব না। কারণ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলেছেন- ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। আমরা সম্মানের সাথে বিশ্বের কাছে মাথা উঁচু করে চলতে চাই। কারও কাছে হাত পেতে চলব না।

তিনি আরও বলেন, সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। উন্নত দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে। বাংলাদেশের মাটি অত্যন্ত উর্বর। আমাদের যত অনাবাদী জমি আছে সেগুলো চাষ করার নিদের্শ দিয়েছি। সেই সাথে যার যতটুকু জমি আছে, এক ইঞ্চি জায়গা যেন খালি না থাকে। যা পারেন উৎপাদন করেন। নিজেরটা নিজে খান বা কাউকে দেন, যাই করেন কিন্তু ফসল উৎপাদন আমাদের করতে হবে। নিজেরা নিজেদের চাহিদা পূরণ করব এবং অন্যদের সহযোগিতা করব।

এ সময় ঢাকায় বসবাসরত উর্দুভাষী অবাঙালিদের উন্নত জীবনযাপনের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত ফ্ল্যাট করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, উর্দুভাষীদের জন্য উন্নতমানের ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য নির্দেশ দিয়েছি। সুন্দরভাবে যেন এই অবাঙালিরা বসবাস করতে পারে, সেই ব্যবস্থা করে দেবো।

তিনি বলেন, আমরা জনগণের সুবিধার দিকে লক্ষ্য করেই পরিকল্পনা করি। ঢাকা সিটি করপোরেশনকে বিভক্ত করে দেই। বিভক্তির পর দুই সিটিতে সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ করে নানা উন্নয়ন প্রকল্প করা হয়েছে। দক্ষিণে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের জন্য ফ্ল্যাট করে দিয়েছি। উত্তরেও করে দেবো। উর্দুভাষীদের জন্যও সেটি হবে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে একটি মানুষও ভূমিহীন ও গৃহহীন থাকবে না।

জায়গা পেলেই ভবন নির্মাণের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমাদের কিছু লোক আছে, একটু জায়গা খালি পেলেই ভবন নির্মাণ করতে আসে। এই যে কালশী বালুর মাঠ; এটা বিনোদন পার্ক হবে। এখানে ছেলেমেয়েদের খেলাধুলার ব্যবস্থা হবে। শিশুদের জন্য পার্ক করা হবে। যুবকদের জন্য ক্রিকেট ও ফুটবল খেলার ব্যবস্থা ও প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবস্থা থাকবে। প্রবীণদের জন্য হাঁটার ব্যবস্থাও রাখা হবে। তবে এই মাঠ যেন মাঠ থাকে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যমুনা নদীর ওপর সেতু করতে যাই। তখন রেল সেতুও সংযুক্ত করতে চাই। বিশ্বব্যাংক বাধা দিয়েছিল। তারা বলেছে, সেটা লাভজনক হবে না। এখন আবার বিশ্বব্যাংকই ফিরে এসেছে, যমুনা নদীতে রেল সেতু করতে। আমি অনুমতি দিয়েছি। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে। দেশটা আমাদের। কোথায় কী হবে, হবে না। কী লাগবে, লাগবে না। এটা আমরাই ভালো বুঝি। এই ধারণাটা আমাদের থাকতে হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- স্থানীয় সরকার ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, চিফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ও স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইবরাহিম।

সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কালশী মোড় সংলগ্ন বালুরমাঠ, মিরপুর, ঢাকায় ইসিবি চত্বর থেকে মিরপুর পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ ও উন্নয়ন এবং কালশীমোড়ে নির্মিত ফ্লাইওভার এর নামফলক উন্মোচন করেন। এরপর থেকে এটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। ১ হাজার ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি সম্পন্ন করেছে বিএনসিসি ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

এ জাতীয় আরও খবর

http://www.allbanglanewspapersbd.com/

ফেসবুকে আমরা

আর্কাইভ