আর এই প্রস্তুতি যে জমকালোভাবেই নেওয়া হয়েছে তা বোঝা যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে পূর্ণ সক্ষমতায় নববর্ষ উদযাপন যজ্ঞ দেখে। এই শহরের কর্তৃপক্ষ বলেছে, দুই বছরের বিরতির পর এবারই প্রথমবারের মতো টাইমস স্কয়ারে পূর্ণ ধারণক্ষমতায় লোকজন সমবেত হবেন। আর সেখানে নববর্ষের প্রাক্কালে বার্ষিক আলোর ঝলকানি ও আনন্দ উৎসবে মেতে উঠবেন তারা
কোটি কোটি মানুষের নববর্ষের বাধভাঙা উদযাপনে লাগাম টেনে দেওয়া করোনাভাইরাস মহামারির প্রকোপ ফুরিয়ে আসায় নতুন সাজ শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে। পরপর দু’বছর নানা বিধি-নিষেধ আর আতঙ্ক ইংরেজি নতুন বর্ষ উদযাপন দেখেনি বিশ্ব। তবে এবারে সেই শঙ্কা কাটিয়ে পুরো উল্লাসে মেতে উঠেছে বিশ্ব। আজ হাসি-আনন্দ, দুঃখ-বেদনা, পাওয়া-না পাওয়ার ২০২২ সালকে বিদায় জানিয়ে নতুন বর্ষবরণে প্রস্তুত বিশ্ববাসীগত বছর সীমিত পরিসরে মাত্র ১৫ হাজার মানুষকে টাইমস স্কয়ারে সমবেত হয়ে নববর্ষ উদযাপনের অনুমতি দেওয়া হলেও এবারে লোকজনের উপস্থিতির সংখ্যা বেধে দেওয়া হয়নি। প্রায় ২ হাজার ৭০০টি ওয়াটারফোর্ড স্বচ্ছ কাচের তৈরি একটি বল স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় টাইমস স্কয়ারের শীর্ষে রাখা হবে। মধ্যরাতে প্রায় এক মিনিটের মতো সেই বলে চলবে আলোর ঝলকানিগত বছর সীমিত পরিসরে মাত্র ১৫ হাজার মানুষকে টাইমস স্কয়ারে সমবেত হয়ে নববর্ষ উদযাপনের অনুমতি দেওয়া হলেও এবারে লোকজনের উপস্থিতির সংখ্যা বেধে দেওয়া হয়নি। প্রায় ২ হাজার ৭০০টি ওয়াটারফোর্ড স্বচ্ছ কাচের তৈরি একটি বল স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় টাইমস স্কয়ারের শীর্ষে রাখা হবে। মধ্যরাতে প্রায় এক মিনিটের মতো সেই বলে চলবে আলোর ঝলকানি
টাইমস স্কয়ারে নববর্ষ উদযাপনে মেতে উঠতে ইতোমধ্যে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হতে শুরু করেছেন। নিউইয়র্ক শহর কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক বছর নববর্ষ উদযাপনের জন্য একটি নতুন থিম বেছে নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় এবারের নতুন বছরের থিম ‘ভালোবাসার উপহার’।
নতুন বছর উদযাপনের অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার সাথে সাথে নিউজিল্যান্ডের কেন্দ্রীয় শহর অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে আতশবাজির ঝলকানি চলছে। সেখানে হাজার হাজার মানুষ এই উদযাপনে অংশ নিয়েছেন। কোভিড বিধি-নিষেধের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে নতুন বর্ষবরণে যোগ দিতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দারা।