1. admin@tassnewz.com : admin :
  2. tassnewz@gmail.com : Emon Dustidar : Emon Dustidar
রিজার্ভ থে‌কে ডলার চায় এফ‌বি‌সি‌সিআই ,রমজানের পণ্য আমদানির জন্য - Tass Newz a });
বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ০২:১৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ বোর্ড :
৯ প্রকল্প অনুমোদন একনেকে রাজস্থলীতে ৪র্থ পর্যায়ে ১৫ টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান উবাচ মারমা বাড়লো হজের নিবন্ধনের সময়, হজের খরচ কমলো ১১৭২৫ টাকা, স্থানীয় বাজারকে পুনরুজ্জীবিত করার পাশাপাশি নতুন বাজার খুঁজতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ- প্রধানমন্ত্রীর চিনির দাম ৫ টাকা কমবে রোজার প্রথম সপ্তাহে : বাণিজ্যমন্ত্রী মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ আরাভ খানের বিরুদ্ধে : আইজিপি জাল নোট নিয়ে রমজানে সতর্কতা সৌন্দর্যহানীকর ব্যবসা রাজশাহী নগরীর দুপাশের ফুটপাতজুড়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হতে পারেন ৬৫ প্রশিক্ষণার্থী পেলেন লক্ষ্য একাডেমি অ্যাওয়ার্ড আজ বিশ্ব ঘুম দিবস মা ও শিশু হাসপাতাল হবে প্রতি জেলায় : স্বাস্থ্যমন্ত্রী চেকে অতিরিক্ত সংখ্যা বসিয়ে ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ রমজান আসছে বাড়ছে রেমিট্যান্স ব্যাংক লেনদেন রমজানে আড়াইটা পর্যন্ত চলবে সাফিউস সামি আলমগীর এফবিসিসিআই বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২২ শতাংশ সন্তুষ্ট নন দ্রব্যমূল্যের পরিসংখ্যানের মানে গ্যাসবোমা যেন সিলিন্ডার শেরাটনে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত সভা
FLASH :

  মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাজ নিউজ এরসকল গ্রাহক,পাঠক,সাংবাদিককমকর্তাকমচারি,ক্যবল অপারেটরওয়াইফাই অপারেটরনেটওয়ার্ক অপরেটরসহ বিজ্ঞাপন দাতাদের জানাই শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ Welcome To Our News site.. .R You Join  Our Tassnewz Team Member pls Send your photo with cv and send email tassnewz@gmail.com // Tst : Transmission System Test . Test On AiR, Test Air Signal  

রিজার্ভ থে‌কে ডলার চায় এফ‌বি‌সি‌সিআই ,রমজানের পণ্য আমদানির জন্য

TassNewzDask
  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৩২ বার পঠিত
5 / 100

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে এক বৈঠকে নিজেদের এসব চাওয়ার কথা তুলে ধরেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের নেতারা।

index44

রমজানের পণ্য আমদানিতে সুবিধার জন্য রিজার্ভ থেকে ডলার সহায়তা চেয়েছেন ব্যবসায়ীরা। একই সঙ্গে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি পরিশোধ না ক‌রেও ‘খেলাপি’র তকমা থেকে রেহাই চেয়েছেন তারা।

বৈঠকের পর এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ছাড়াও আরও অনেক পণ্য প্রয়োজন হয়। এজন্য আমদানি সহজ করার জন্য বলেছি। প্রয়োজনে রিজার্ভ থেকে এলসি খোলার জন্য সহায়তা দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের আশ্বস্ত করেছে।তিনি আরও বলেন, জ্বালানি ও গ্যাস সংকটের কারণে উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। এসব কারণে ফ্যাক্টরি চালানো যাচ্ছে না। এলসি না খোলার কারণে কাঁচামাল আমদানি করা যাচ্ছে না। এজন্য ব্যবসার ওপর একটা প্রভাব পড়ছে। আর ব্যবসা করতে না পারলে ঋণের কিস্তি দেওয়া যাবে না। তাই ঋণ পরিশোধের সুবিধাটি আগামী বছরের জুন পর্যন্ত দেওয়া হোক। যাতে কেউ খেলাপি না হয়। গ্রাহক খেলাপি হলে ব্যাংকও খেলাপি হয়ে যাবে। তাই সময় বৃদ্ধি করা যৌক্তিক মনে করছি।

জসিম উদ্দিন বলেন, আমদানি ও রপ্তানির ক্ষেত্রে ডলারের যে পার্থক্য রয়েছে তা এক রেট করার জন্য বলেছি। কারণ কাঁচামাল আমদানি করার জন্য একজন ব্যবসায়ীর খরচ পড়ে ১০৫ টাকা। কিন্তু পণ্য রপ্তানি করতে গেলে সেটা ১০১ টাকা হয়। এক্ষেত্রে একটা পার্থক্য থেকে যায়। তাই এটা এক রেট করার দাবি জানিয়েছি। এছাড়া ইডিএফ ফান্ডের ঋণের সুবিধা চাওয়া হয়েছে। ইডিএফ ঋণের মেয়াদ ১৮০ দিন থেকে বাড়িয়ে ২৭০ দিন করার দাবি জানিয়েছি।

তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে কোভিডের চেয়ে খারাপ অবস্থা। তাই আমরা এসব সুবিধা চেয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের আশ্বস্ত করেছে, তারা সবগুলো বিষয় পর্যালোচনা করবে।

সুদ হারের ক্যাপ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, সুদের হার কম থাকলে বিনিয়োগ বেশি হয়। তাই সুদ হারের ক্যাপ এখন তোলার প্রয়োজন দেখছি না। এজন্য অনুরোধ জানিয়েছি আগামী এক বছর যাতে সুদ হারের ক্যাপ না তোলা হয়। কারণ সুদ হার বাড়ালে যে মূল্যস্ফীতি কমবে তা নয়। কারণ অনেক সাধারণ মানুষ ব্যাংকের বাইরেও রয়েছে। আমরা আমদানি-নির্ভর দেশ। সুদ হার বাড়ালে মানুষের খরচ বেড়ে যাবে।

তিনি বলেন, ঋণ শ্রেণিকরণ সুবিধার মেয়াদ বৃদ্ধি করা না হলে অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনিচ্ছাকৃত খেলাপিতে পরিণত হবে। এতে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এ কারণে ঋণ বিরূপ মানে শ্রেণিকরণ প্রক্রিয়া আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত স্থগিত রাখার দাবি জানিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংকও এ বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ও দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এফবিসিসিআই পলিসিগত সুবিধা চেয়েছে। আমরা এফবিসিসিআইয়ের বিষয়গুলো বিবেচনা করে দেখব। তবে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত জানানো যাচ্ছে না।

খেলাপি না হওয়ার বিষয়ে এফবিসিসিআই আবেদন জানিয়েছে – এক্ষেত্রে বাংলাদেশের ব্যাংকের অবস্থান কী? এমন প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন, করোনাকালে নীতি সহায়তা দিয়েছি। বর্তমানে যে পরিস্থিতি রয়েছে, সে অনুযায়ী এমন নীতি সহায়তা আসতে পারে।

রিজার্ভ থেকে ডলার সহায়তা চাওয়ার বিষয়ে মেজবাউল হক বলেন, রেমিট্যান্স বাড়ছে। আমদানি কমেছে। আগের চেয়ে ডলার সংকট কমে আসবে। তখন ব্যাংক নিজেই এলসি খুলতে পারবে। এরপরও যদি প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক সহায়তা করবে।

আমদানি-রপ্তানির রেট এক করার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমদানি-রপ্তানির রেট কখনোই এক হয় না। এটার একটা পার্থক্য থাকে। সাধারণত দুই টাকার পার্থক্য থাকে। আমরা সেদিকে এগিয়ে যাচ্ছি।

এ জাতীয় আরও খবর

http://www.allbanglanewspapersbd.com/

ফেসবুকে আমরা

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১