a });
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ বোর্ড :
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীকে স্বাধীনতা দিবসে পুতিনের শুভেচ্ছা যেভাবে ঈদে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটবেন প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফলমূল পাঠালেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে গণমুক্তি জোটের পুষ্পস্তবক অর্পণ ২৫ মার্চের ভয়াল সেই ‘কালরাত’ স্মরণ করল দেশ টর্নেডোর আঘাতে যুক্তরাষ্ট্রে নিহত অন্তত ২৩ জাগো নিউজের বিপ্লব দিক্ষিৎ বিপিজেএ ক্রীড়া উৎসবে চ্যাম্পিয়ন ঐতিহাসিক পুরোনো ঢাকার জমজমাট ইফতার বাজার। ৪ হাজার টাকা দাম বাড়ল স্মারক স্বর্ণমুদ্রার চার বড় কোম্পানি সর্বোচ্চ ১৯৫ টাকায় ব্রয়লার মুরগি বেচবে বন্যার্তদের পুনর্বাসনে এডিবি বাংলাদেশকে ২৩০ মিলিয়ন ডলার দেবে গণমুক্তি জোট- এর মনোনয়ন বোর্ড গঠন,পাঁচ সিটি নির্বাচন ৯ প্রকল্প অনুমোদন একনেকে রাজস্থলীতে ৪র্থ পর্যায়ে ১৫ টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান উবাচ মারমা বাড়লো হজের নিবন্ধনের সময়, হজের খরচ কমলো ১১৭২৫ টাকা, স্থানীয় বাজারকে পুনরুজ্জীবিত করার পাশাপাশি নতুন বাজার খুঁজতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ- প্রধানমন্ত্রীর চিনির দাম ৫ টাকা কমবে রোজার প্রথম সপ্তাহে : বাণিজ্যমন্ত্রী মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ আরাভ খানের বিরুদ্ধে : আইজিপি জাল নোট নিয়ে রমজানে সতর্কতা
FLASH :

  মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাজ নিউজ এরসকল গ্রাহক,পাঠক,সাংবাদিককমকর্তাকমচারি,ক্যবল অপারেটরওয়াইফাই অপারেটরনেটওয়ার্ক অপরেটরসহ বিজ্ঞাপন দাতাদের জানাই শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ Welcome To Our News site.. .R You Join  Our Tassnewz Team Member pls Send your photo with cv and send email tassnewz@gmail.com // Tst : Transmission System Test . Test On AiR, Test Air Signal   সবাই কে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি সু-খবর দিতে চাই। আজ থেকে আমাদের পদচারনা এখন রেডিও তে রেডিওতাসএফএম  নিয়ে আমাদের রেডিও কার্যক্রম আজ ২৬ মার্চ ২০২৩  এ শুভ উদ্ভোদন করা হল।।আমাদের লিংক এ অথবা এপস ডাউনলোড করে শুনতে পারেন অনায়েশে।

google tassnewz

চিনি এখনও ‘তেতো’ ক্রেতার কাছে

TassNewzDask
  • প্রকাশিত : সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৪৪ বার পঠিত
5 / 100

২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সরকার নির্ধারিত প্রতি কেজি খোলা চিনি ৭৪ এবং প্যাকেটজাত চিনির দাম ৭৫ টাকা ছিল। যদিও সে সময় এর চেয়ে ৫ থেকে ১০ টাকা বেশি দামে চিনি বিক্রি হচ্ছিল। পরে চিনি আমদানি ও পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবির মুখে সরকার ২২ সেপ্টেম্বর দাম বাড়িয়ে খোলা চিনির কেজি ৮৪ এবং প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা নির্ধারণ করে। দুই সপ্তাহের মাথায় গত ৬ অক্টোবর কেজিতে আরও ৬ টাকা বাড়িয়ে খোলা চিনি ৯০ এবং প্যাকেটজাত চিনির কেজি ৯৫ টাকা করা হয়েছে। দুই দফায় দাম বাড়ালেও বাজারে চিনির সরবরাহ কমেছে। চিনির ঘাটতি প্রকট হয়ে এক পর্যায়ে বাজার থেকে চিনি প্রায় ‘উধাও’ হয়ে যায়। ব্যবসায়ীদের চাপে গত ১৭ নভেম্বর থেকে চিনির দাম আরও এক দফা বাড়ায় সরকার। এ দফায় কেজিতে ১৩ টাকা বাড়িয়ে প্যাকেটজাত চিনির দাম নির্ধারণ করা হয় ১০৮ টাকা। আর খোলা চিনির কেজি ধরা হয় ১০২ টাকা। সেই হিসাবে গত দুই মাসে সরকার চিনির কেজিতে ৩৩ টাকা দাম বাড়িয়েছে। এর পরও বাজারে চিনির সংকট চলছে। ব্যবসায়ীদের চাপের মুখে গেল দুই মাসে তিন দফায় চিনির দাম কেজিতে ৩৩ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। তবু বাজারে চিনির সংকট কাটেনি। ক্রেতার কাছে চিনি এখনও ‘তেতো’। বেশিরভাগ দোকানে চিনি মিলছে না। ফলে ক্রেতারা পড়েছেন বিপাকে; ছুটছেন এক দোকান থেকে আরেক দোকানে। দু-এক দোকানে চিনি পাওয়া গেলেও বিক্রি হচ্ছে বেশি দামে। রাজধানীর কারওয়ান বাজার, হাতিরপুল, মালিবাগ, মহাখালী কাঁচাবাজার, তেজকুনিপাড়াসহ কয়েকটি এলাকায় খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।

হাতিরপুল বাজারে চিনি না পেয়ে কারওয়ান বাজারে এসেছেন পরিবাগের বাসিন্দা সাঈদুল ইসলাম। ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, দাম বাড়ানোর পরও ব্যবসায়ীরা চিনি নিয়ে কারসাজি করছেন। চিনি উৎপাদন হয় না- বিষয়টি এমন নয়। তাঁরা কৌশল করে চিনির সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। সরকারের উচিত কোম্পানিগুলোর চিনির উৎপাদন পরিস্থিতি তদারকি করা।

মহাখালী কাঁচাবাজারে সাবিহা রহমান নামে এক ক্রেতা প্যাকেট না পেয়ে এক কেজি খোলা চিনি ১২০ টাকায় কেনেন। তিনি বলেন, একবার বাজার থেকে সয়াবিন তেল ‘নাই’ হয়ে গিয়েছিল। এখন চিনি নেই। এসব নিয়ে সরকারেরও কোনো মাথাব্যথা নেই।

খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কোম্পানিগুলো চিনি সরবরাহ করছে না। দু-একটা কোম্পানি চিনি দিলেও তারা প্যাকেটে লেখা দাম নিচ্ছে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। সে ক্ষেত্রে বিক্রি করতে হয় প্যাকেটে লেখা দরের চেয়ে বেশি দামে। আবার বেশি দামে বিক্রি করলে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা জরিমানা করে। এ কারণে খুচরা ব্যবসায়ীরা চিনি রাখছেন না।

গত রোববার হাতিরপুল, তেজকুনিপাড়া ও নাখালপাড়ায় খোঁজ করে প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া যায়নি। কিছু জায়গা খোলা চিনি আগের মতোই ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

হাতিরপুল কাঁচাবাজারের জাকির জেনারেল স্টোরের স্বত্বাধিকারী জাকির হোসেন বলেন, ‘দুই সপ্তাহ ধরে কোম্পানিগুলো প্যাকেটজাত চিনি দিচ্ছে না। বস্তা আকারে কিছু চিনি পাওয়া যাচ্ছে। তবে তা ১১৫ টাকার কমে বিক্রি করা যায় না।’
গত সোমবার কারওয়ান বাজারের আব্দুর রব স্টোরের স্বত্বাধিকারী মো. নাঈম বলেন, ‘চিনির সংকট অনেক দিন ধরেই। একটি কোম্পানি কিছু প্যাকেট চিনি দিয়েছে। তবে শর্ত হিসেবে চিনির সঙ্গে অন্য পণ্য কিনতে হয়েছে।’
মহাখালী কাঁচা বাজারের ফরায়েজি স্টোরের স্বত্বাধিকারী বিকাশ বণিক বলেন, ‘ভোজ্যতেলের মতো চিনি নিয়েও চলছে সংকট। দুই সপ্তাহ ধরে দিচ্ছে দিচ্ছে করে সময় নিচ্ছে। এখন পর্যন্ত চিনি দেয়নি কোনো কোম্পানি। ‘

গতকাল মঙ্গলবার মালিবাগ বাজারের মায়ের দোয়া স্টোরের বিক্রয়কর্মী আল-আমীন সরকার বলেন, ‘প্যাকেট চিনি অনেক দিন ধরেই নেই। মাঝে ক’দিন খোলা চিনি পাওয়া গেছে। ১০ থেকে ১২ দিন ধরে সেটাও পাওয়া যাচ্ছে না।’
চিনি আমদানি ও বিপণনকারীরা বলেন, ডলার সংকটের কারণে এলসি খোলা যাচ্ছে না। গ্যাস সংকটের কারণে উৎপাদন কমেছে, উৎপাদন খরচও বেড়েছে।

বাংলাদেশ চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি আবুল হাশেম বলেন, ‘কোম্পানিগুলোর কাছে পাঁচ হাজার টন চাইলে দিচ্ছে এক হাজার টন। এভাবেই বাজারে ঘাটতি তৈরি হয়েছে, যা ধীর ধীরে তীব্র হচ্ছে। ১০০ জন পাইকার খুঁজলে হয়তো পাঁচ থেকে ১০ জনের কাছে চিনি পাওয়া যেতে পারে।’

মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক এস এম মুজিবুর রহমান বলেন, ‘বাজারে আমাদের চিনির সরবরাহ চলমান। এখন গ্যাস সংকট কিছুটা কমেছে, তবে আমদানিতে কিছুটা বিঘ্ন ঘটছে। কারণ এলসি খোলা নিয়ে জটিলতা রয়েছে। বড় অঙ্কের এলসি নিতে পারছে না কিছু কিছু ব্যাংক। ফলে ভাগ ভাগ করে কয়েকটি ব্যাংকে এলসি খুলতে হচ্ছে।’

চিনির সঙ্গে অন্য পণ্য কেনার শর্ত জুড়ে দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মেঘনা গ্রুপে এমন কোনো শর্ত নেই। আমরা ডিলারের মাধ্যমে চিনি বিক্রি করি। ‘

বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ও দেশবন্ধু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান বলেন, ‘বাজারে চিনি নাই কেন? দাম বেশি কেন- এসব ব্যাপারে আমাদের কোনো বক্তব্য নাই। সরকারই বলুক। তবে এটা বলতে পারি, গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট অনেক দিন ধরেই আছে। এখনও পুরোপুরি কাটেনি। এর মধ্যে এখন ডলার নিয়ে সমস্যা। ব্যাংকে এলসি নিচ্ছে না। আমদানিতে বিঘ্ন ঘটছে। তাছাড়া বর্তমানে বিভিন্ন ধাপে প্রতি কেজি চিনিতে আমদানি শুল্ক্ক দিতে হচ্ছে ৩২ টাকা।’

এ জাতীয় আরও খবর

radiotassfm.live

ফেসবুকে আমরা

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১