1. admin@tassnewz.com : admin :
  2. tassnewz@gmail.com : Emon Dustidar : Emon Dustidar
১৮.৮৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে চীন-বাংলাদেশ বাণিজ্য - Tass Newz a });
বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ১২:১৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ বোর্ড :
৯ প্রকল্প অনুমোদন একনেকে রাজস্থলীতে ৪র্থ পর্যায়ে ১৫ টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান উবাচ মারমা বাড়লো হজের নিবন্ধনের সময়, হজের খরচ কমলো ১১৭২৫ টাকা, স্থানীয় বাজারকে পুনরুজ্জীবিত করার পাশাপাশি নতুন বাজার খুঁজতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ- প্রধানমন্ত্রীর চিনির দাম ৫ টাকা কমবে রোজার প্রথম সপ্তাহে : বাণিজ্যমন্ত্রী মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ আরাভ খানের বিরুদ্ধে : আইজিপি জাল নোট নিয়ে রমজানে সতর্কতা সৌন্দর্যহানীকর ব্যবসা রাজশাহী নগরীর দুপাশের ফুটপাতজুড়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হতে পারেন ৬৫ প্রশিক্ষণার্থী পেলেন লক্ষ্য একাডেমি অ্যাওয়ার্ড আজ বিশ্ব ঘুম দিবস মা ও শিশু হাসপাতাল হবে প্রতি জেলায় : স্বাস্থ্যমন্ত্রী চেকে অতিরিক্ত সংখ্যা বসিয়ে ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ রমজান আসছে বাড়ছে রেমিট্যান্স ব্যাংক লেনদেন রমজানে আড়াইটা পর্যন্ত চলবে সাফিউস সামি আলমগীর এফবিসিসিআই বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২২ শতাংশ সন্তুষ্ট নন দ্রব্যমূল্যের পরিসংখ্যানের মানে গ্যাসবোমা যেন সিলিন্ডার শেরাটনে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত সভা
FLASH :

  মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাজ নিউজ এরসকল গ্রাহক,পাঠক,সাংবাদিককমকর্তাকমচারি,ক্যবল অপারেটরওয়াইফাই অপারেটরনেটওয়ার্ক অপরেটরসহ বিজ্ঞাপন দাতাদের জানাই শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ Welcome To Our News site.. .R You Join  Our Tassnewz Team Member pls Send your photo with cv and send email tassnewz@gmail.com // Tst : Transmission System Test . Test On AiR, Test Air Signal  

১৮.৮৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে চীন-বাংলাদেশ বাণিজ্য

TassNewzDask
  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ৩২ বার পঠিত
Screensh77
5 / 100

তিনি বলেন, চীন সবসময় বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশগুলোকে নিয়ে যৌথ উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১৮ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৩ দশমিক ৯ শতাংশ বেশি। সেপ্টেম্বরে ৯৮ শতাংশ পণ্যে শূন্যশুল্ক কার্যকর হওয়ার পাশাপাশি চীনে বাংলাদেশের রফতানি বাড়ার প্রত্যাশা রয়েছে।চলতি বছরের আট মাসে চীন-বাংলাদেশ বাণিজ্য ১৮ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বাণিজ্যে প্রবৃদ্ধি এসেছে ২৩ দশমিক ৯ শতাংশ। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিক্যাব) ডিক্যাব টক শীর্ষক আয়োজনে এ তথ্য জানান চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।

Screensh77

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে লি জিমিং বলেন, চীন বাংলাদেশকে সহযোগিতা ও উন্নয়নের কৌশলগত অংশীদার হিসেবে দেখে। এ বছর আমাদের বাণিজ্য উদ্বৃত্ত অনেক বেশি, যা চীনের অনুকূলে। অনেক চীনা কোম্পানি বাংলাদেশে আগ্রহী। বাংলাদেশ সম্পর্কে চীনের মনোভাব খুবই ইতিবাচক। তাই আমরা বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখতে চাই। যেকোনো উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের শর্ত হলো শান্তি ও স্থিতিশীলতা। আন্তর্জাতিক শান্তি ও অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ছাড়া কোনো উন্নয়ন হয় না। চীন আশা করে অভ্যন্তরীণ ইস্যু সমাধান হওয়া উচিত শান্তিপূর্ণভাবে।

চীনে ব্যবসা বাড়াতে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের আগ্রহ কম বলেও মন্তব্য করেন লি। তিনি বলেন, আমাদের ওখানে ২০০ বর্গকিলোমিটারের বড় একটা ট্রেড সেন্টার আছে। সেখানে বাংলাদেশের প্যাভেলিয়ন আছে। সেখানে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ে, সুন্দর আলোকসজ্জাও করা আছে। কিন্তু এ দেশের ব্যবসায়ীরা সে সুযোগ নেন না। কখনো কিছু মানুষের দেখা মিললেও পণ্য মেলে না।

চীনা বাজার ধরতে পণ্যে বৈচিত্র্যের প্রয়োজন উল্লেখ করে লি জিমিং বলেন, আমি বলব না বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজড কান্ট্রি। সেটা হতে আরো অনেক দূর, তবে তা শুরু হয়েছে। চীনা বিনিয়োগ আসছে। বিশেষ অর্থনৈতিক জোন হচ্ছে। এখানে পণ্য উৎপাদন হয়ে চীনে গেলে বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে।

চীনের ঋণকে ফাঁদ বলা হয়, এমন প্রসঙ্গ টেনে লি জিমিং বলেন, আপনি যদি মনোযোগী দৃষ্টি দেন দেখবেন দেশটির বেশি ঋণই পশ্চিমা ও বহুজাতিক ঋণদাতা সংস্থার। সম্ভবত বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও বিষয়টি একই রকম। শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের কোথাও চীনা ঋণের কোনো ফাঁদ নেই। চীন থেকে বাংলাদেশ যে ঋণ নিয়েছে, সেটি মোট ঋণের খুবই ক্ষুদ্র একটি অংশ। শ্রীলংকার ঋণের ১০ শতাংশ চীনের। আর বাংলাদেশে এ হার ৬ শতাংশেরও কম।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, রোহিঙ্গাদের দ্রুত তাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য প্রচেষ্টা চলছে। তবে রাখাইনে শান্তি ফেরা পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীন নীরবে কাজ করছে। আমরা অবশ্যই নিরাপদ, স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গাদের ফেরাতে চাই।

বাংলাদেশকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি খাতে সহযোগিতা করতে চীনের আগ্রহ আছে বলে জানিয়েছেন লি জিমিং। তিনি বলেন, কারখানা, পোস্ট অফিস, বাজার, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিচ্ছন্ন জ্বালানির লক্ষ্যে সোলার প্যানেল স্থাপনে সহায়তা করবে চীন। কারণ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সোলার প্যানেল উৎপাদন করে চীন।

এ জাতীয় আরও খবর

http://www.allbanglanewspapersbd.com/

ফেসবুকে আমরা

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১