রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে নেটওয়ার্ক টু ইন্টিগ্রেট প্রোডাক্টিভিটি অ্যান্ড অকুপেশনাল সেফটি অ্যান্ড হেলথ (এনআইপিওএসএইচ) কর্মসূচির সমাপনী অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এসব কথা বলেন। এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঢাকায় নিযুক্ত ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি ইস্ট্রুপ পিটারসেন, আহ্ছানউল্লা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এইউএসটি) ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক মুহাম্মদ ফাজলী ইলাহী প্রমুখ।প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতায় মনোযোগ বাড়িয়েছেন পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা। উন্নয়নের পরবর্তী পর্যায়ে যেতে প্রতিটি সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। উৎপাদনশীলতা বাড়ানোই শিল্পের প্রধান অগ্রাধিকার।এনআইপিওএসএইচ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল পোশাক খাতে পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য উন্নয়নের মাধ্যমে কারখানা পর্যায়ে উৎপাদনশীলতা এবং দক্ষতা বাড়ানো। এর অধীনে পেশাজীবী ও কারখানাগুলোর মধ্যে একটি শক্তিশালী সংযোগ গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
প্রাথমিকভাবে মোট ২৫টি কারখানা এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। প্রকল্প শেষে এসব কারখানার শ্রমিকদের দক্ষতা বেড়েছে ১০ শতাংশ এবং কারখানার নিরাপত্তা বেড়েছে ২০ শতাংশ। এসব কারখানার অভিজ্ঞতা অন্যান্য কারখানা অনুসরণ করার মাধ্যমে সহজেই উৎপাদন বৃদ্ধি এবং নিরাপত্তা উন্নয়ন করতে সক্ষম হবে।
কর্মসূচিতে অর্থ সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশে অবস্থিত ডেনমার্ক দূতাবাস। বাস্তবায়নে সহায়তা করেছে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্ক (এসডিইউ), বিজিএমইএর সেন্টার অব এফিসিয়েন্সি, ইনোভেশন এবং আহ্ছানউল্লা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এইউএসটি)।