1. admin@tassnewz.com : admin :
  2. tassnewz@gmail.com : Emon Dustidar : Emon Dustidar
বাড়ছে বিদেশি ঋণের বোঝা - Tass Newz a });
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ বোর্ড :
রাজস্থলীতে ৪র্থ পর্যায়ে ১৫ টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান উবাচ মারমা বাড়লো হজের নিবন্ধনের সময়, হজের খরচ কমলো ১১৭২৫ টাকা, স্থানীয় বাজারকে পুনরুজ্জীবিত করার পাশাপাশি নতুন বাজার খুঁজতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ- প্রধানমন্ত্রীর চিনির দাম ৫ টাকা কমবে রোজার প্রথম সপ্তাহে : বাণিজ্যমন্ত্রী মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ আরাভ খানের বিরুদ্ধে : আইজিপি জাল নোট নিয়ে রমজানে সতর্কতা সৌন্দর্যহানীকর ব্যবসা রাজশাহী নগরীর দুপাশের ফুটপাতজুড়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হতে পারেন ৬৫ প্রশিক্ষণার্থী পেলেন লক্ষ্য একাডেমি অ্যাওয়ার্ড আজ বিশ্ব ঘুম দিবস মা ও শিশু হাসপাতাল হবে প্রতি জেলায় : স্বাস্থ্যমন্ত্রী চেকে অতিরিক্ত সংখ্যা বসিয়ে ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ রমজান আসছে বাড়ছে রেমিট্যান্স ব্যাংক লেনদেন রমজানে আড়াইটা পর্যন্ত চলবে সাফিউস সামি আলমগীর এফবিসিসিআই বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২২ শতাংশ সন্তুষ্ট নন দ্রব্যমূল্যের পরিসংখ্যানের মানে গ্যাসবোমা যেন সিলিন্ডার শেরাটনে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত সভা চার প্রতিষ্ঠানের ৩৮০ কোটি টাকা পাচার
FLASH :

  মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাজ নিউজ এরসকল গ্রাহক,পাঠক,সাংবাদিককমকর্তাকমচারি,ক্যবল অপারেটরওয়াইফাই অপারেটরনেটওয়ার্ক অপরেটরসহ বিজ্ঞাপন দাতাদের জানাই শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ Welcome To Our News site.. .R You Join  Our Tassnewz Team Member pls Send your photo with cv and send email tassnewz@gmail.com // Tst : Transmission System Test . Test On AiR, Test Air Signal  

বাড়ছে বিদেশি ঋণের বোঝা

TassNewzDask
  • প্রকাশিত : বুধবার, ৫ অক্টোবর, ২০২২
  • ৩৩ বার পঠিত
Scree

এদিকে বিদেশি ঋণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর সুদ-আসল পরিশোধের চাপও বাড়ছে। বিগত অর্থবছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধের অংক ছিল ২০০ কোটি ডলার, যা ২০২৪ অর্থবছরে ৪০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে জানা গেছে।

Scree

দেশের উন্নয়নে হাতে নেওয়া হয়েছে অনেক বড় বড় প্রকল্প। কিন্তু রাজস্ব ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ প্রয়োজনের তুলনায় কম। ঘাটতি পূরণে তাই বাড়ছে বৈদেশিক ঋণের বোঝা। ‘অস্বাভাবিকভাবে’ বৈদেশিক ঋণ নেওয়ায় গত সাত বছরে মাথাপিছু বিদেশি ঋণ ২৫৭ ডলার থেকে ১১৮ শতাংশ বেড়ে ৫৬১ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আর এই সাত বছরে মোট বিদেশি ঋণ বেড়েছে ১৩৩ শতাংশ। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের ৪ হাজার ১০০ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে সরকারি-বেসরকারি বিদেশি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৬০০ কোটি ডলারে।

ঋণ গ্রহণে এখনই সতর্ক না হলে ভবিষ্যতে অর্থনীতির বিপদ বাড়তে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ঋণ মাত্রা ছাড়ালে চাপ পড়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও বিনিময় হারের ওপর। বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগের চাহিদা বাড়ছে। এর সঙ্গে বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদাও। বিপুল পরিমাণ বিদেশি ঋণের সুদ-আসল পরিশোধ করতে গিয়ে ভবিষ্যতে এটা মারাত্মক চাপ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, আমাদের উন্নয়ন ও বিনিয়োগ চাহিদা অভ্যন্তরীণ সঞ্চয় দিয়ে মেটানো সম্ভব নয়। ফলে বৈদেশিক ঋণ প্রয়োজন। বৈদেশিক ঋণ বৃদ্ধি পাওয়া সমস্যা নয়, তবে দেখা উচিত ঋণের সঠিক ব্যবহারহচ্ছে কিনা?

তিনি আরও বলেন, বর্তমান বৈদেশিক ঋণ আমাদের সমকক্ষ দেশের তুলনায় কম। আমরা তো বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইডিবি, জাইকা, চীন, ভারত ও রাশিয়ার কাছ থেকে ঋণ নিয়ে থাকি। বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইডিবি, জাইকার সঙ্গে লেনদেন বেশ পুরনো। তাদের ঋণ তুলনামূলক সহজ শর্তে এবং দীর্ঘমেয়াদে পাওয়া যায়। তবে দ্বিপক্ষীয় ঋণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। কেনাকাটার ক্ষেত্রে নানা রকম কথা শোনা যায়। এ ছাড়া তা স্বল্পমেয়াদি। ফলে এসব ঋণ নিয়ে বর্তমানে সমস্যা না হলেও ভবিষ্যতে সমস্যা তৈরি হবে।

বিদেশি ঋণ-পরিস্থিতির অবনতি শুধু অংকেই ঘটেনি, অর্থনীতির মৌলিক সূচকগুলোর অনুপাতেও ঝুঁঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে মোট জিডিপির সাড়ে ১৫ শতাংশ ছিল বিদেশি ঋণ। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২০ দশমিক ৬ শতাংশে। একই সময়ে জাতীয় আয়ের অনুপাতে বিদেশি ঋণ ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এ সময় বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের হারও কমে গেছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোট ঋণের ৭৩ দশমিক ৭ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল, যা ২০২১-২২ অর্থবছরে নেমে এসেছে ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশে।

সাধারণভাবে ঋণ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে কিনা, তা বিবেচনার জন্য বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের চলতি হিসাবের প্রাপ্তির সঙ্গে বৈদেশিক ঋণের অনুপাত গুরুত্বপূর্ণ নির্ণায়ক হিসেবে দেখা হয়। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে চলতি হিসাবে প্রাপ্তির ৭৮ দশমিক ২ শতাংশ ছিল বিদেশি ঋণ, যা ২০২১-২২ অর্থবছরে ১১৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত হয়। রপ্তানি আয়ের বিপরীতে বিদেশি ঋণ পরিস্থিতিরও অবনতি ঘটেছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোট রপ্তানি আয়ের ১২২ দশমিক ৫ শতাংশ ছিল বিদেশি মোট ঋণ, যা ২০২১-২২ অর্থবছরে ১৮৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এটি অবশ্য আগের অর্থবছরে ছিল রেকর্ড ২১৩ দশমিক ১ শতাংশ। গত অর্থবছরে রপ্তানির বিপুল প্রবৃদ্ধিতে অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

বিদেশি ঋণের মধ্যে স্বল্পমেয়াদি ঋণ লেনদেনের ভারসাম্যে বেশি চাপ সৃষ্টি করে। এ কারণে বাংলাদেশ এক সময় স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণ গ্রহণকে উৎসাহিত করত না। কিন্তু সাত বছরে স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণের হার অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অনুপাতে ২৩ শতাংশ ছিল স্বল্পমেয়াদি ঋণ, যা ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৩৪ দশমিক ৪ শতাংশে উন্নীত হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণ দাঁড়ায় বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ৪৯ দশমিক ৪ শতাংশে। একই সময়ে মোট ঋণের চেয়ে স্বল্পমেয়াদি বিদেশি ঋণ ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে সাড়ে ২১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

সাত বছরের ব্যবধানে সরকারি খাতে ঋণের অনুপাত কিছুটা কমলেও বেসরকারি ঋণের অনুপাত বেড়েছে। বেসরকারি ঋণ সাত বছর আগে ছিল মোট ঋণের ২১ দশমিক ৪ শতাংশ। এখন তা ২৭ দশমিক ১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। বেসরকারি বিদেশি ঋণে সরকারের সার্বভৌম গ্যারান্টি থাকায় ঋণগ্রহীতা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে দায় শোধ করতে হবে সরকারকে। বেসরকারি খাতের ঋণ গ্রহণ সম্প্রতি সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। গত বছরের সেপ্টেম্বরের বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ১৯ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। ৯ মাস পরে গত জুনে এই স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২৫.৯৫ বিলিয়ন ডলারে।

এদিকে দেশি-বিদেশি ঋণ বাড়তে থাকায় সুদ পরিশোধের চাপও বাড়ছে। বিগত অর্থবছরে ২ বিলিয়ন ডলার সুদ ও আসল পরিশোধ করতে হয়েছে বাংলাদেশকে, যা চলতি অর্থবছরে ২ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এটি ৩ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার এবং পরের বছর ৪ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে। আর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে হবে ৫ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার।

এ জাতীয় আরও খবর

http://www.allbanglanewspapersbd.com/

ফেসবুকে আমরা

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১