1. admin@tassnewz.com : admin :
  2. tassnewz@gmail.com : Emon Dustidar : Emon Dustidar
রংপুরের নারীদের তৈরি হস্তশিল্প যাচ্ছে ২০ দেশে - Tass Newz a });
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৯:১৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ বোর্ড :
৪ হাজার টাকা দাম বাড়ল স্মারক স্বর্ণমুদ্রার চার বড় কোম্পানি সর্বোচ্চ ১৯৫ টাকায় ব্রয়লার মুরগি বেচবে বন্যার্তদের পুনর্বাসনে এডিবি বাংলাদেশকে ২৩০ মিলিয়ন ডলার দেবে গণমুক্তি জোট- এর মনোনয়ন বোর্ড গঠন,পাঁচ সিটি নির্বাচন ৯ প্রকল্প অনুমোদন একনেকে রাজস্থলীতে ৪র্থ পর্যায়ে ১৫ টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান উবাচ মারমা বাড়লো হজের নিবন্ধনের সময়, হজের খরচ কমলো ১১৭২৫ টাকা, স্থানীয় বাজারকে পুনরুজ্জীবিত করার পাশাপাশি নতুন বাজার খুঁজতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ- প্রধানমন্ত্রীর চিনির দাম ৫ টাকা কমবে রোজার প্রথম সপ্তাহে : বাণিজ্যমন্ত্রী মাছ-মাংসের দাম বেড়েই চলেছে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ আরাভ খানের বিরুদ্ধে : আইজিপি জাল নোট নিয়ে রমজানে সতর্কতা সৌন্দর্যহানীকর ব্যবসা রাজশাহী নগরীর দুপাশের ফুটপাতজুড়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হতে পারেন ৬৫ প্রশিক্ষণার্থী পেলেন লক্ষ্য একাডেমি অ্যাওয়ার্ড আজ বিশ্ব ঘুম দিবস মা ও শিশু হাসপাতাল হবে প্রতি জেলায় : স্বাস্থ্যমন্ত্রী চেকে অতিরিক্ত সংখ্যা বসিয়ে ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ রমজান আসছে বাড়ছে রেমিট্যান্স ব্যাংক লেনদেন রমজানে আড়াইটা পর্যন্ত চলবে
FLASH :

  মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাজ নিউজ এরসকল গ্রাহক,পাঠক,সাংবাদিককমকর্তাকমচারি,ক্যবল অপারেটরওয়াইফাই অপারেটরনেটওয়ার্ক অপরেটরসহ বিজ্ঞাপন দাতাদের জানাই শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ Welcome To Our News site.. .R You Join  Our Tassnewz Team Member pls Send your photo with cv and send email tassnewz@gmail.com // Tst : Transmission System Test . Test On AiR, Test Air Signal  

রংপুরের নারীদের তৈরি হস্তশিল্প যাচ্ছে ২০ দেশে

TassNewzDask
  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০২২
  • ৫০ বার পঠিত
Screens

জানা গেছে, প্রায় ১০ বছর আগে ‘কেয়ার বাংলাদেশ’ নামের একটি এনজিও সংস্থা মিঠাপুকুর উপজেলার বালারহাট ইউনিয়নের সংগ্রামপুর গ্রামে স্থানীয় নারীদের মাঝে হস্তশিল্প প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছিল। প্রশিক্ষণে আগ্রহী নারীদের কীভাবে পাতা দিয়ে হস্তশিল্প পণ্য তৈরি করা হয় সেটি শেখানো হয়। এর মধ্যে দিয়ে প্রশিক্ষিত নারীরা হোগলাপাতা দিয়ে পণ্য তৈরি করে বাড়তি আয় করার সুযোগ পায়।

Screens

রংপুরের মিঠাপুকুরে নারীদের তৈরি ঝুড়ি রফতানি হচ্ছে বিশ্বের ২০টি দেশে। হোগলাপাতা, পাট, বেত, বাঁশ, কাঠসহ নানা ধরনের লতাপাতা দিয়ে তৈরি এসব ঝুড়ি তৈরি করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন এই অঞ্চলের নারীরা। প্রতি মাসে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকার হস্তশিল্প পণ্য বিদেশে রফতানি করা হচ্ছে বলে জানায় এ খাতের উদ্যোক্তরা। এসব ঝুড়ির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে রাউন বাস্কেট, ইউসেপ বাস্কেট, রাউন ফুড বাস্কেট, ওভাল বাস্কেট ইত্যাদি। জানা যায়, আমেরিকা, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিশ্বের প্রায় ২০টি দেশে উৎপাদিত পণ্যগুলো রফতানি করা হয়। প্রতিদিন ৪শ থেকে ৫শ শ্রমিক কারখানায় ও নিজ বাড়িতে এসব পণ্য তৈরি করেন। তাদের মধ্যে প্রায় ৩শ জন নারী রয়েছে।

তবে বছর দুয়েক পর এনজিও সংস্থাটি তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। এতে প্রশিক্ষিত নারীরা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন।বছরখানিক পরে ‘গ্রাম বাংলা হস্তশিল্প’ নামক ব্যক্তিমালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠান আবারও কার্যক্রম শুরু করে। এতে পুনরায় কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয় বেকার হয়ে পড়া প্রশিক্ষত নারীদের। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাদের। নারীরা তাদের সংসারের কাজের ফাঁকে হোগলাপাতা দিয়ে বিভিন্ন হস্তপণ্য তৈরি করে বাড়তি আয় করে আসছেন। এমনকি ওই এলাকার স্কুল-কলেজ পড়ুয়া অনেক শিক্ষার্থী এই হস্তশিল্পের কাজ শিখেছেন। তারাও পড়ার ফাঁকে পণ্য তৈরি করে বাড়তি আয় করতে পারছেন। প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে স্থানীয় নারীদের জীবনমান যেমন বদলে গেছে, ঠিক তেমনি তাদের তৈরি পণ্য থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে বাংলাদেশ।

গ্রাম বাংলা হস্তশিল্পের পরিচালক আহাদ আলী মোল্লা বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানে সবাই চাপমুক্ত থেকে কাজ করতে পারেন। আমি নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী হস্ত ও কুটির শিল্পের সমৃদ্ধ ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করছি। এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করার লক্ষ্যে কাজ করা দরকার।’ তিনি বলেন, ‘করোনাকালে প্রায় সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঝুঁকি তৈরি হলেও আমাদের কাজ চলছিল। তবে এখন পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ার কারণে পণ্য উৎপাদন ও রফতানি করে তেমন একটা লাভ হচ্ছে না। বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম আগের থেকে না বাড়লে এই শিল্প টিকিয়ে রাখা ঝুঁকিপূর্ণ হবে। গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা প্রয়োজন।

হস্তশিল্পের কাজ করা মল্লিকা বেগম নামে এক নারী বলেন, ‘আগে ঢাকায় একটা সুতোর কারখানায় চাকরি করতাম। ৪ বছর হয় গ্রামের বাড়িতে আসার পর থেকেই এখানে কাজ করছি। ঢাকার কারখানার মতো বেতন ভাতা একই নিয়মে পাই। এখানে নিজের আগ্রহে যতটুকু কাজ করি ততটুকু মজুরি পাই। দুশ্চিন্তামুক্ত থেকে বাড়ির কাজও করা যায়।’

কলেজ শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান বলেন, মাসে পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা আয় করতে পারি। লেখাপড়ার ফাঁকে পণ্য তৈরি করে যে আয় হয় সেখান থেকে বাবা-মার সংসারে সহযোগিতা করে নিজেও কিছু সঞ্চয় করতে পারছি।

মল্লিকা ও ইশরাত জাহানের মতো গ্রামের শত শত শ্রমিক কাজের বিনিময়ে আয় করার সুযোগ পেয়েছেন। তাদের হাতের বুননে তৈরি করা পণ্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে কারখানার নির্দিষ্ট কিছু শ্রমিক সংগ্রহ করেন। এরপর কারখানায় ফিনিশিংয়ের কাজ শেষ হলে প্যাকেজিং করে উৎপাদিত পণ্যগুলো পরিবহনযোগে ঢাকা-চট্টগ্রাম পাঠানো হয়। সেখান থেকে বিদেশে রফতানি করা হয় নারীদের তৈরি এসব পণ্য।

এ জাতীয় আরও খবর

http://www.allbanglanewspapersbd.com/

ফেসবুকে আমরা

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১